তৃতীয়মাত্রাঃ
স্বাভাবিকভাবে আমাদের পৃথিবীকে তৃতীয় মাত্রার বলে মনে হয়। কারণ এখানে সব বস্তুর তিনটি মাত্রাই লক্ষ্যনীয়ঃ দৈর্ঘ,প্রস্থ এবং উচ্চতা। ইউক্লিড এবং তার পুর্বসূরীরা ২য় মাত্রা বা সমতল এবং তৃতীতইয় মাত্রার জ্যামিতি নিয়ে কাজ করে গেছেন। ষোড়শ শতকে রেনে দেকার্তে নতুন ধরণের জ্যামিতি প্রবর্তন করেন, সেখানেও স্থানিক মাত্রা তিনটি। কার্তেসিয়ান জ্যামিতিতে x,y এবং z অক্ষদ্বারা তিনটি মাত্রাকে নির্দেশ করা হয়। তিনটি অক্ষ পরস্পরকে সমকোণে ছেদ করে। চেষ্টা করেও তিনটি অক্ষের মাঝে নতুন কোন অক্ষ সৃষ্টি করা যায় না যা অন্য অক্ষগুলোর সাথে সমকোণ তৈরি করে। তাই তখন পর্যযন্ত আমাদের ধারণা এই ছিল যে- তৃতীয় মাত্রার বেশি কোন মাত্রার অস্তিত্ব থাকতে পারে না।
স্বাভাবিকভাবে আমাদের পৃথিবীকে তৃতীয় মাত্রার বলে মনে হয়। কারণ এখানে সব বস্তুর তিনটি মাত্রাই লক্ষ্যনীয়ঃ দৈর্ঘ,প্রস্থ এবং উচ্চতা। ইউক্লিড এবং তার পুর্বসূরীরা ২য় মাত্রা বা সমতল এবং তৃতীতইয় মাত্রার জ্যামিতি নিয়ে কাজ করে গেছেন। ষোড়শ শতকে রেনে দেকার্তে নতুন ধরণের জ্যামিতি প্রবর্তন করেন, সেখানেও স্থানিক মাত্রা তিনটি। কার্তেসিয়ান জ্যামিতিতে x,y এবং z অক্ষদ্বারা তিনটি মাত্রাকে নির্দেশ করা হয়। তিনটি অক্ষ পরস্পরকে সমকোণে ছেদ করে। চেষ্টা করেও তিনটি অক্ষের মাঝে নতুন কোন অক্ষ সৃষ্টি করা যায় না যা অন্য অক্ষগুলোর সাথে সমকোণ তৈরি করে। তাই তখন পর্যযন্ত আমাদের ধারণা এই ছিল যে- তৃতীয় মাত্রার বেশি কোন মাত্রার অস্তিত্ব থাকতে পারে না।